তরুনরা নেতৃত্বে এলে, বাংলাদেশ বদলে যাবে
তারুণ্যের প্রতীক তারেক রহমানের নেতৃত্বে এগিয়ে আসছে নতুন প্রজন্ম – একটি মানবিক, ন্যায়ের ও সাম্যের বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে।
তারুণ্যের স্লোগানে একটাই নাম – তারেক রহমান
এক মানবিক, গণতান্ত্রিক ও সাম্যের বাংলাদেশ গড়ার শপথে আপনার পাশে চায় তারুণ্যের প্রতীক তারেক রহমান। দেশের প্রতি ভালোবাসা, গণতন্ত্র ও ন্যায়ের পক্ষে কথা বলতে চাইলে— 👉 আজই আমাদের সঙ্গে যুক্ত হন।
অংশ নিন দেশের পরিবর্তনে, গর্ব করুন নিজের অবদানে!
ইতিহাস ও গর্বের গল্প
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের ইতিহাস গঠিত হয়েছে সাহস, আত্মত্যাগ ও জাতীয় চেতনার ভিত্তিতে। শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান থেকে শুরু করে তারেক রহমান পর্যন্ত, রয়েছে বহু গর্বের মুহূর্ত। নিচে তুলে ধরা হলো আমাদের আন্দোলন ও অর্জনের কিছু গুরুত্বপূর্ণ দিন ও ঘটনা।
স্বাধীনতার ঘোষণা
এই দিনে মেজর জিয়াউর রহমান কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে “আমি মেজর জিয়া বলছি…” বলে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেন। এটি ছিল বাঙালির মুক্তিযুদ্ধের প্রথম সুসংগঠিত বার্তা, যা জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করেছিল।
২৬ মার্চ ১৯৭১
১ সেপ্টেম্বর ১৯৭৮
দল গঠনের ঘোষণা
শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান এই দিনে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপি প্রতিষ্ঠা করেন। এটি ছিল গণমানুষের দল গঠনের এক ঐতিহাসিক পদক্ষেপ, যেখানে “বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদ” ছিল মূল দর্শন।
গণতন্ত্রের বিজয়
এই দিনে অনুষ্ঠিত নির্বাচনে বিএনপি সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করে, আর বেগম খালেদা জিয়া দেশের প্রথম নির্বাচিত নারী প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব নেন। এটি গণতন্ত্রের জয়ে একটি ঐতিহাসিক মুহূর্ত।
২৭ ফেব্রুয়ারি ১৯৯১
১ অক্টোবর ২০০১
তারেক রহমানের দৃশ্যপট
এই নির্বাচনে বিএনপি বিপুলভাবে জয়লাভ করে। তারেক রহমান প্রথমবার নির্বাচনী প্রচারে সক্রিয়ভাবে অংশ নিয়ে তরুণদের আইকন হয়ে ওঠেন এবং দলের সংগঠনিক শক্তিকে নতুন রূপ দেন।
Our Latest News
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান। তার আকস্মিক চলে যাওয়ার পর দলটির হাল ধরেন তার আদরের বধু খালেদা জিয়া। দলটির বর্তমান চেয়ারম্যান তিনি, ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান হিসেব আছেন তারুণ্যের প্রতিক জিয়াউর রহমানের বড় ছেলে তারেক রহমান। বাংলাদেশের লাখ-কোটি মানুষের আস্থা ও বিশ্বস্ততার প্রতীক হিসেবে…